কেরানীগঞ্জে জমে উঠেছে শীতবস্ত্রের বেচাকেনা

কেরানীগঞ্জে জমে উঠেছে শীতবস্ত্রের বেচাকেনা

মো.শাহিন বিশেষ  প্রতিনিধি:

উত্তরের হিমেল হাওয়ায় সারা দেশে শীত পড়তে শুরু করেছে। এর মধ্যেই কেরানীগঞ্জ প্রতিনিয়ত মানুষ ভিড় জমাচ্ছে শীতের গরম কাপড় বেচাকেনার দোকানে। বিশেষভাবে মৌসুমভিত্তিক দোকানগুলোতে পুরোদমে চলছে বেচাকেনা। জেলায় গত কয়েক দিন থেকে শীত পড়তে শুরু করায় প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ফুটপাতে ভ্রাম্যমাণ ও অস্থায়ী শীতবস্ত্রের দোকানগুলোতে মানুষের ভিড় লক্ষ্য করা যায়।

দিনে রোদ হলেও ভোর বেলা ও সন্ধ্যায় হালকা ঠান্ডা ঠান্ডা ভাব। এর মধ্যেই কেরানীগঞ্জে উষ্ণ কাপড়ের জন্য স্বচ্ছল ক্রেতারা যেমন মার্কেটের দোকানে যাচ্ছেন, তেমনি স্বল্প আয়ের মানুষেরাও ভিড় করছেন ফুটপাতে  পুরনো শীতবস্ত্রের দোকানগুলোতে।ক্রমেই ঠয়ে জমে উঠছে শীতবস্ত্রের বিভিন্ন বাজার।

গতকাল বিকালে শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরের দেখা যায়, শীত বস্ত্রের মধ্যে বেশি বেচা-বিক্রি হচ্ছে- ছোট বাচ্চা ও বয়স্কদের কাপড়। মাথার টুপি, পায়ের মোজা, হাত মোজা, মাফলার, স্যুয়েটার, জাম্পার, ফুলহাতা গেঞ্জির দোকানেই বেশি ভিড় দেখা গেছে। এর মধ্যে শহরের অডিটোরিয়াম বিডি হলের সামনে অস্থায়ীভাবে গড়ে ওঠা দোকানগুলোতে শীতবস্ত্র বিক্রয় করা হচ্ছে। নিম্নবিত্তদের পাশাপাশি উচ্চবিত্তরাও পোশাক কিনছেন এসব দোকান থেকে।

ক্রেতারা জানান, শীত শুরু হওয়ায় তারা কাপড় নিচ্ছেন। মার্কেটের থেকে এসব দোকানে কমদামে কাপড় পাওয়া যায়। কিন্তু গতবারের তুলনায় এবার এসব দোকানে দাম বেশি চাচ্ছেন বিক্রেতারা।
বিক্রেতারা জানান, কয়েক দিন ধরেই প্রায় সব দোকানে কম-বেশি শীতের কাপড় কেনাকাটা শুরু হয়েছে। করোনাভাইরাসের জন্য বিদেশ থেকে পুরাতন কাপড় দেশে আসছে না। গুদামে গত বছরের মজুত করা কিছু কাপড় নিয়েই দোকান চালু করছে ব্যবসায়ীরা। তারা বলেন, বর্তমানে একটু বেচাকেনা কম হলেও ভালোভাবে শীত শুরু হলে বেচাকেনা আরও বেড়ে যাবে।

উত্তরের হিমেল হাওয়ায় সারা দেশে শীত পড়তে শুরু করেছে। এর মধ্যেই কেরানীগঞ্জ প্রতিনিয়ত মানুষ ভিড় জমাচ্ছে শীতের গরম কাপড় বেচাকেনার দোকানে। বিশেষভাবে মৌসুমভিত্তিক দোকানগুলোতে পুরোদমে চলছে বেচাকেনা। জেলায় গত কয়েক দিন থেকে শীত পড়তে শুরু করায় প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ফুটপাতে ভ্রাম্যমাণ ও অস্থায়ী শীতবস্ত্রের দোকানগুলোতে মানুষের ভিড় লক্ষ্য করা যায়।

দিনে রোদ হলেও ভোর বেলা ও সন্ধ্যায় হালকা ঠান্ডা ঠান্ডা ভাব। এর মধ্যেই কেরানীগঞ্জে উষ্ণ কাপড়ের জন্য স্বচ্ছল ক্রেতারা যেমন মার্কেটের দোকানে যাচ্ছেন, তেমনি স্বল্প আয়ের মানুষেরাও ভিড় করছেন ফুটপাতে  পুরনো শীতবস্ত্রের দোকানগুলোতে।ক্রমেই ঠয়ে জমে উঠছে শীতবস্ত্রের বিভিন্ন বাজার।

গতকাল বিকালে শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরের দেখা যায়, শীত বস্ত্রের মধ্যে বেশি বেচা-বিক্রি হচ্ছে- ছোট বাচ্চা ও বয়স্কদের কাপড়। মাথার টুপি, পায়ের মোজা, হাত মোজা, মাফলার, স্যুয়েটার, জাম্পার, ফুলহাতা গেঞ্জির দোকানেই বেশি ভিড় দেখা গেছে। এর মধ্যে শহরের অডিটোরিয়াম বিডি হলের সামনে অস্থায়ীভাবে গড়ে ওঠা দোকানগুলোতে শীতবস্ত্র বিক্রয় করা হচ্ছে। নিম্নবিত্তদের পাশাপাশি উচ্চবিত্তরাও পোশাক কিনছেন এসব দোকান থেকে।

ক্রেতারা জানান, শীত শুরু হওয়ায় তারা কাপড় নিচ্ছেন। মার্কেটের থেকে এসব দোকানে কমদামে কাপড় পাওয়া যায়। কিন্তু গতবারের তুলনায় এবার এসব দোকানে দাম বেশি চাচ্ছেন বিক্রেতারা।
বিক্রেতারা জানান, কয়েক দিন ধরেই প্রায় সব দোকানে কম-বেশি শীতের কাপড় কেনাকাটা শুরু হয়েছে। করোনাভাইরাসের জন্য বিদেশ থেকে পুরাতন কাপড় দেশে আসছে না। গুদামে গত বছরের মজুত করা কিছু কাপড় নিয়েই দোকান চালু করছে ব্যবসায়ীরা। তারা বলেন, বর্তমানে একটু বেচাকেনা কম হলেও ভালোভাবে শীত শুরু হলে বেচাকেনা আরও বেড়ে যাবে।

আপনি আরও পড়তে পারেন